কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধি : “প্রতিটি থানা হবে দর্শনীয় স্থান” মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষনার প্রেক্ষিতে বগুড়া জেলা পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভুঞা বিপিএম (বার) মহোদয়ের দিক-নির্দেশনায় কাহালু থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জিয়া লতিফুল ইসলাম নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্কের সামনে সৌন্দর্য বর্ধন কাজ করলেন। এর আগে তিনি কাহালু থানা ভবনের অবকাঠামো উন্নয়ন, থানার সামনে পুলিশ পার্ক নির্মাণ, থানার কর্তব্যরত অফিসারের কক্ষের উন্নয়ন, থানা হাজত খানার আধুনিক করণ, থানার নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে থানা ভবন সহ থানা চত্বর, থানা এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সিসি টিভি ক্যামেরা স্থাপন, থানায় আগত সেবা প্রত্যাশীদের অভ্যর্থনা কক্ষ আধুনিক করণ, থানা মসজিদের সংস্কার ও টাইল্স করণ সহ থানার অভ্যন্তরে ফলজ ও বনজ বৃক্ষরোপন, থানা চত্বরে অবস্থিত পুকুরঘাট নির্মাণ,থানার অভ্যন্তরে পাকা ঢালাই রাস্তা নির্মাণ এবং থানার অভ্যন্তরে মধ্যভাগে ব্রিটিশ আমলের স্থাপনা শৈলী পানির উৎস হিসেবে ব্যবহৃত ইন্দিরা (অকার্যকর) সংস্কার করেন। তার প্রচেষ্টায় থানার গেটে কাহালু পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মো. হেলাল উদ্দিন কবিরাজের অর্থায়নে পথচারীদের দৃষ্টি নন্দন বসার স্থান নির্মাণ ও বগুড়া-৪, কাহালু-নন্দীগ্রাম এলাকার সংসদ সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি আলহাজ্ব মো. মোশারফ হোসেনের বরাদ্দকৃত টিআর প্রকল্পের অর্থায়নে থানার সামনে পানির ফুয়ারা স্থাপন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি তিনি উপজেলার আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে আসছেন। এই কারণে তিনি উপজেলার সকল পেশাজীবি মানুষের মধ্যে প্রশংসিত হচেছন। ইতিপূর্বে মো. জিয়া লতিফুল ইসলাম বগুড়ার শাজাহানপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে কর্মরত থাকাকালে উক্ত থানার সৌন্দর্য বর্ধনের ব্যাপক ভুমিকা রেখেছিলেন যা বিভিন্ন মহলের প্রশংসিত হয়েছে।